এমন অস্থির পরিস্থিতির মধ্যেই গত রাত ৩টায় কাতার এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে আলী রীয়াজ দোহা হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে রওনা হয়েছেন। বিমানবন্দর সূত্রে জানা গেছে, তিনি বিশেষ ব্যবস্থায় দ্রুত দেশ ত্যাগ করেন।
রাজনৈতিক বিশ্লেষক মহল বলছে, জুলাই সনদের নামে যে সহিংস আন্দোলন চলছে, তার পেছনে পরিকল্পিত একটি নীলনকশা কাজ করছে। এতে বেশ কয়েকজন বিতর্কিত ব্যক্তি ও প্রভাবশালী মহলের সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ উঠেছে।
দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বলেছে, এ ঘটনায় কারা কারা জড়িত তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। “যারা অগ্নিসন্ত্রাসের সঙ্গে জড়িত, তারা যে-ই হোক, ছাড় দেওয়া হবে না,” জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট একটি গোয়েন্দা সূত্র।
এদিকে সাধারণ মানুষ আতঙ্কিত। একাধিক সামাজিক মাধ্যমে দেখা যাচ্ছে, বিভিন্ন স্থানে রাতের আঁধারে সরকারি স্থাপনা ও যানবাহনে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
বিশ্লেষকরা আশঙ্কা করছেন, এ ধরনের পরিকল্পিত সহিংসতা দেশের স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে পারে। একইসঙ্গে প্রশ্ন উঠছে—আর কে কে দেশ থেকে পালাতে প্রস্তুতি নিচ্ছেন?

                




